March Vason Bangla PDF Free Download

March Vason Bangla PDF Download Info

৭ই মার্চের সংক্ষিপ্ত ভাষণ, ৭ই মার্চের লিখিত ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমগ্র pdf, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ download, বঙ্গবন্ধুর লিখিত ভাষণ, ৭ মার্চের পূর্ণাঙ্গ ভাষণ.

March Vason Bangla PDF Free Download

নমস্কার ও সালাম, ওয়া রাহমাতুল্লাহ। শুভেচ্ছা, আমার প্রিয় বন্ধুরা. আপনার মঙ্গল কামনা করছি। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, আমিও ভালো আছি। বন্ধুরা আজ আমরা আপনাদের সাথে স্বাধীনতার স্থপতির লিখিত পিডিএফ শেয়ার করব। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণে বাঙালির স্বাধীনতার জন্য আকুল আকুলতা। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে এখনো অনেকেই আপ্লুত। বাংলার তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের লিখিত কপি পেতে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।

অনুগ্রহপূর্বক, বন্ধুরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি আপনাদের সুবিধার্থে এখানে প্রদান করা হলো।

প্রিয় ভাইয়েরা:

আমি এখন ভারাক্রান্ত মন নিয়ে তোমার সামনে আসছি। আপনি সবকিছু সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত। আমাদের জীবন দিয়ে, আমরা চেষ্টা করেছি। কিন্তু কষ্টের বিষয় হলো আমার ভাইয়ের রক্ত এখন ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরের রাস্তা জুড়ে। বাঙালি এখন স্বাধীনতা চায়। বাঙালি বাঁচতে চায়। বাঙালি তাদের অধিকার চায়। ঠিক কি ভুল হয়েছে? বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার আমাকে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বেছে নিয়েছেন। আমাদের জাতীয় সংসদের অধিবেশন। সেখানে, আমরা সংবিধান আঁকব। এবং আমরা এই জাতির উন্নয়ন করব। দেশের নাগরিকরা তাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়ে স্বাধীনতা পাবে। কিন্তু এটা আমাকে খুবই দুঃখ দেয় যে আমাকে আজ গত ত্রিশ বছরের করুণ ইতিহাসের কথা বলতে হচ্ছে। বাঙালির রক্তাক্ত ইতিহাসকে বাংলা নিজেই অত্যাচার করেছে। গত 23 বছর মৃত পুরুষ ও মহিলাদের জন্য শোক দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। বাংলার ইতিহাস হলো দেশের রাস্তাঘাট মানুষের রক্তে রাঙানোর ইতিহাস।

1952 সালে, আমরা রক্ত দিয়েছিলাম। 1954 সালে নির্বাচনে জয়ী হলেও আমরা সরকার গঠন করতে পারিনি। আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে সামরিক আইন জারি করলে তিনি আমাদের দশ বছর বন্দী করে রেখেছিলেন। ‘ছয় দফা আন্দোলন’ চলাকালীন, 7ই জুন 1966-এ আমার সন্তানদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে, আইয়ুব খানের পতনের ফলে 1969 সালের “গণ আন্দোলন” শুরু হয়েছিল যা ইয়াহিয়া খানকে নিয়ন্ত্রণ করতে দেখেছিল। তিনি জাতিকে একটি সংবিধান এবং একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। আমরা মেনে চললাম। বাকিটা তার পরের ইতিহাস। একটি ভোট নেওয়া হয়েছিল। আপনি জানেন যে এটি আমাদের দোষ ছিল না। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানকে আজ যখন দেখলাম তখন আমি তার সাথে সবকিছু নিয়ে কথা বলেছি। আমি তাকে পাকিস্তান ও বাংলা উভয় ক্ষেত্রেই সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে ১৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিষদের অধিবেশন ডাকতে বলেছিলাম।

মার্চের প্রথম সপ্তাহে জনাব ভুট্টোর জনসভার দাবি মেনে নেওয়ার পরিবর্তে তিনি আমার সঙ্গে একমত হননি। আমরা একমত হলাম. দ্য অ্যাসেম্বলি ইউজড টু হ্যাভ সিট। আমি এমনকি এতদূর গিয়েছিলাম যে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি থাকলেও, যদি যুক্তিসঙ্গত হয় তবে আমরা প্রস্তাবটি গ্রহণ করব। ভুট্টো এখানে এসেছিলেন। তিনি আমাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, আলোচনার দরজা খোলা ছিল। আরও কথোপকথন আসবে। তারপর আমরা অন্যান্য নেতাদের সম্বোধন করে অনুরোধ করেছিলাম যে তারা সংবিধানের খসড়ার জন্য আলোচনার জন্য আমাদের সাথে যোগ দিন। মিঃ ভুট্টো বলেছিলেন যে পশ্চিম পাকিস্তানের সদস্যরা যদি অ্যাসেম্বলিতে আসেন তবে এটি একটি কসাইখানায় পরিণত হবে। তিনি বলেন, যারা আসবে তাদের সবাইকে হত্যা করা হবে। পেশোয়ার থেকে করাচি পর্যন্ত সমস্ত দোকান জোর করে বন্ধ করে দেওয়া হবে যদি তারা সমাবেশে যোগ দেয়। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম যে সমাবেশ চলবে, কিন্তু 1 মার্চ তা হঠাৎ শেষ হয়ে গেল। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান আদেশের জন্য সমাবেশ ডাকলেন। কথা দিলাম আমি যাব। মিঃ ভুট্টো বললেন তিনি অক্ষম। পশ্চিম পাকিস্তান থেকে 35 জন লোক এই স্থানে ভ্রমণ করেছিল। আচমকাই মিছিল শেষ হয়। বাঙালি জনগণকে দোষারোপ করা হয়েছিল, এবং আমিও তাই। হরতাল-এর ফলে দেশের নাগরিকরা প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। আমি তাদের শান্তিপূর্ণ হরতাল পালনের নির্দেশ দিয়েছি এবং সব কল-কারখানা বন্ধ রাখতে বলেছি। একটি প্রতিক্রিয়া ছিল. মানুষ হঠাৎ বন্যা রাস্তায়. তারা শান্তিতে প্রতিরোধ রক্ষায় অনড়।

আমাদের কি আছে? বিদেশী শত্রুদের আক্রমণ থেকে জাতিকে রক্ষা করার জন্য আমরা আমাদের অর্থ দিয়ে যে অস্ত্র দিয়েছিলাম তা এখন আমাদের দেশের দরিদ্র ও অরক্ষিত নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে, যাদের গুলি করা হচ্ছে। পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা আমাদের দ্বারা গঠিত। আমরা বাঙালিরা যতবারই নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছি ততবারই তারা আক্রমণ করেছে এবং এই জাতিকে নিজেদের মতো করে শাসন করার চেষ্টা করেছে। আমি তাদের প্রশ্ন করেছিলাম, “কেন তোমার ভাইকে গুলি করতে হবে?”; তারা আমাদের ভাই। আপনাকে বিদেশী শত্রুদের আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য এই দেশে পাঠানো হয়েছিল। জনাব ইয়াহিয়া বলেন যে আমি 10 মার্চ অনুষ্ঠিত গোলটেবিল সম্মেলনের (আরটিসি) সম্মতি দিয়েছিলাম। আমি তার কাছ থেকে তা রাখলাম। আমি তাকে ফোন করে তার সাথে কথা বলেছি। জেনারেল ইয়াহিয়া খান, আপনি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি, আমি তাকে জানিয়েছি। ঢাকায় এসে দেখি আমার সুবিধাবঞ্চিত বাঙ্গালীরা কিভাবে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। কিভাবে আমাদের মায়ের বক্ষ তাদের ছেলেদের থেকে শুদ্ধ করা হচ্ছে। তারা কিভাবে আমার মানুষ হত্যা করছে. আপনি আসুন, পর্যবেক্ষণ করুন এবং তারপর ন্যায়বিচার করার পরে সিদ্ধান্ত নিন। প্রকৃতপক্ষে, আমি কি তাকে বলেছিলাম.

আরটিসি কিসের জন্য, আমি তাকে কয়েক বছর আগে জিজ্ঞেস করেছিলাম? আমরা কার সাথে খাব? তাদের সাথে আমার মানুষের রক্ত কে ফাঁস করেছে? 5 ঘন্টা পর ওএকটি গোপন বৈঠকে ইয়াহিয়া খান আমাকে বা আমাদের সাথে আলোচনা না করেই এবং কোনো আলোচনা ছাড়াই আমাকে দোষারোপ করে হঠাৎ করে তার বিবৃতি দেন। তিনি সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছেন। স্বতন্ত্র বাঙালি (মানুষ বলে লজ্জা, লজ্জা)। আমি সারা সভা জুড়ে বলেছিলাম, এই সংগ্রাম আমাদের মুক্তির লড়াই, আমাদের মুক্তির লড়াই, ভাইয়েরা। 25 মার্চ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। রক্তের চিহ্ন এখনও শুকানো হয়নি 10শে মার্চ, আমি স্পষ্ট করে দিয়েছিলাম যে মুজিব রমন শহীদদের রক্ত বিতরণ করে আরটিসিকে সমর্থন করতে পারবেন না। তারা সমাবেশের ডাক দেন। তারা আমার অনুরোধগুলি মেনে নিয়েছে: প্রথমে সামরিক আইন প্রত্যাহার করতে হবে, সমস্ত সৈন্যদের তাদের ব্যারাকে রিপোর্ট করতে হবে, কীভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল তার তদন্ত করা উচিত এবং জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। এর পরে আমরা সমাবেশে বসতে পারি কিনা তা নিয়ে আমরা ভাবব না। এর আগে আমরা সমাবেশে বসতে পারছি না। আমি জনগণের কাছ থেকে সেই অধিকার পাইনি।

ভাই আপনার কি আমার উপর বিশ্বাস আছে? আমি প্রধানমন্ত্রীর পদ চাই না (জনতার করতালি) এই জাতির নাগরিকদের অধিকার আমরা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।

আমার জনগণ যাতে সুরক্ষিত থাকে এবং দরিদ্ররা যাতে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য, আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই যে বাংলাদেশের সমস্ত আদালত, ম্যাজিস্ট্রেট, অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি সামনের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হবে। নিম্নলিখিত বিষয় আগামীকাল ধর্মঘট নিষেধাজ্ঞা সাপেক্ষে হবে না.

থাকবে রিকশা, হ্যাকনি গাড়ি, লঞ্চ, ট্রেন। তা সত্ত্বেও সচিবালয়, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট এবং বিচারক আদালতের মতো আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠান চলবে না। প্রত্যেক কর্মচারী প্রতি মাসের 28 তারিখে তাদের বেতন পাবেন। মজুরি না দেওয়া;

দয়া করে প্রতিটি বাড়িতে একটি দুর্গ তৈরি করুন যদি আরেকটি গুলি চালানো হয় এবং আমার বন্ধুরা আবার ধ্বংস হয়ে যায়। আপনার সমস্ত সংস্থান দিয়ে বিরোধীদের মোকাবেলা করুন। যদি আমি আপনাকে আর কোনো আদেশ দিতে না পারি, আমি আপনাকে সব রাস্তা ও মহাসড়ক চিরতরে বন্ধ করার নির্দেশ দিচ্ছি, নতুবা আমরা তাদের অনাহারে মরব।

আমরা তাদের পানির প্রবেশাধিকার অস্বীকার করব এবং তাদের শ্বাসরোধ করে মৃত্যুবরণ করব। আমাদের ভাই আপনি কেউ আপনাকে কিছু বলবে না, তাই আপনি আপনার ব্যারাকে থাকুন। কিন্তু কখনও আমাদের উপর গুলি চালানোর চেষ্টা করবেন না। এটি আপনাকে মোটেও সাহায্য করবে না। আপনি সাত কোটি মানুষের উপর রাজত্ব করতে পারবেন না। কেউ আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না কারণ আমরা মরতে শিখেছি।

আমরা আওয়ামী লীগের শহীদ ও আহত সদস্যদের সহায়তা করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করব। যারা পারেন, আপনি কি দয়া করে আমাদের ত্রাণ তহবিলে অবদান রাখবেন? এছাড়াও, শিল্পের প্রতিটি ব্যবসার মালিককে দৈনিক “হরতালে” অংশ নেওয়া সমস্ত কর্মচারীকে মজুরি সহ অর্থ প্রদান করতে হবে। সরকারী কর্মকর্তাদের আমার নির্দেশ অনুসরণ করতে হবে এবং আমি যা নির্দেশ করি তা করতে হবে।

আমাদের জাতি তার স্বাধীনতা অর্জন না করা পর্যন্ত এই বিন্দু থেকে কোন কর দিতে হবে না। শত্রুরা আমাদের অনুপ্রবেশ করেছিল বিরোধের বীজ বপন করতে এবং হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, অবাঙালিদের লুটপাট শুরু করেছিল; এই বাংলায় যারা বাস করে তারা সবাই আমাদের ভাই। এই দিকে মনোযোগ দিন এবং এটি মনে রাখবেন।

তাদের নিরাপদ রাখা আপনার দায়িত্ব। নিশ্চিত হোন যে আমাদের খ্যাতি যে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। রেডিও এবং টেলিভিশন কর্মীদের অনুগ্রহ করে পরামর্শ দিন: আমাদের কথা যদি রেডিওতে সম্প্রচার না হয়, তাহলে কোনো বাংলা রেডিও স্টেশনে টিউন করবেন না।

আমাদের সংবাদ টেলিভিশন না হলে কোনো বাঙালি টেলিভিশন স্টেশনে যাবে না। প্রতিদিন, নিষেধাজ্ঞা দুই ঘন্টা খোলা থাকবে যাতে লোকেরা তাদের বেতন পেতে পারে। তা সত্ত্বেও, আপনি পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে কোনো টাকা পাঠাতে পারবেন না।

আমাদের পূর্ববঙ্গে, টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ পরিষেবা থাকবে। তারা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় আমাদের খবর পাঠাতে থাকবে। তাই এদেশে বাঙালিদের নিশ্চিহ্ন করার কোনো ষড়যন্ত্রের জন্য আপনাকে কড়া নজর রাখতে হবে।

তুমি আমার ভাই, আমি তোমাকে অনুরোধ করি। আমাদের জাতিকে জাহান্নামে পরিণত করে ধ্বংস করবেন না। আমাদের জাতিকে জাহান্নামে পরিণত করে ধ্বংস করবেন না। আমরা আর একজন আরেকজনের মুখ দেখতে পাব না। আমরা অন্তত ভাইদের মতো জীবনযাপন করতে পারি যদি আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যাগুলি সমাধান করতে পারি।

তাই আমি সদয়ভাবে অনুরোধ করছি যে আপনি আমার দেশে সামরিক শাসন জারি করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকুন। দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগের নির্দেশে তিনি প্রতিটি গ্রামে, প্রতিটি এলাকায়, প্রতিটি ইউনিয়নে, প্রতিটি মহকুমায় ‘প্রতিরোধ পরিষদ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এবং আপনার যা প্রস্তুত থাকতে হবে তা ব্যবহার করুন।

মনে রাখবেন যেহেতু আমরা ইতিমধ্যে রক্ত দিয়েছি, আমরা তা চালিয়ে যাব এবং আল্লাহর সাহায্যে আমরা এই জাতির মানুষকে মুক্তি দেব। এই লড়াই আমাদের মুক্তির জন্য। আমাদের এবারের স্বাধীনতা সংগ্রামের নাম ‘জয় বাংলা’।

March Vason Bangla pdf link: